ঢাকা ১২:১৫ পূর্বাহ্ন, মঙ্গলবার, ২৯ এপ্রিল ২০২৫, ১৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

বাসাইলে বজ্রাঘাতে কৃষকের মৃত্যু

বাসাইল প্রতিনিধি :
প্রকাশ: ০২:২৭:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুন ২০২৪

টাঙ্গাইলের বাসাইলে কৃষিজমিতে কাজ করতে গিয়ে  বজ্রাঘাতে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২২ জুন) দুপুরের দিকে উপজেলার সুন্যা উত্তরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত বুলবুল আহমেদ (৫০) ওই গ্রামের ইসমাঈল হোসেনের ছেলে।

জানা যায়, বুলবুল সকালে সুন্যা উত্তরকোড় চকে ধানক্ষেত পরিস্কার করতে যায়। এরপর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হঠাৎ বজ্রপাত শুরু হলে বুলবুল বাড়িতে ফেরার জন্য রওনা দেন। এসময় রাস্তায় ওঠার আগেই বজ্রাঘাতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন নিহতের পরিবারটি।

নিহতের চাচাতো ভাই স্কুলশিক্ষক আসাদুজ্জামান বলেন, ‘সকালে আমার ভাই ধানক্ষেত পরিস্কার করতে গিয়েছিলেন। পরে বজ্রপাত শুরু হলে তিনি বাড়িতে ফেরার জন্য রওনা দেয়। এসময় বজ্রাঘাতে তিনি গুরুতর আহত হন। প্রায় এক ঘণ্টা পর খবর পেয়ে আমরা তাকে উদ্ধার করি। পরে হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’

নিহতের চাচাতো ভাই নাইকানীবাড়ী আলহাজ হায়দার হামিদ মডেল স্কুলের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে তার পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। তিনি কৃষি জমি আবাদ করে সংসার চালিয়ে আসছিলেন। এখন তার স্ত্রী ও দুই মেয়ে অসহায় হয়ে পড়লেন। তার মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

 

এম.কন্ঠ/ ২২ জুন /এম.টি

নিউজটি শেয়ার করুন

বাসাইলে বজ্রাঘাতে কৃষকের মৃত্যু

প্রকাশ: ০২:২৭:০৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ২২ জুন ২০২৪

টাঙ্গাইলের বাসাইলে কৃষিজমিতে কাজ করতে গিয়ে  বজ্রাঘাতে এক কৃষকের মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (২২ জুন) দুপুরের দিকে উপজেলার সুন্যা উত্তরপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।

নিহত বুলবুল আহমেদ (৫০) ওই গ্রামের ইসমাঈল হোসেনের ছেলে।

জানা যায়, বুলবুল সকালে সুন্যা উত্তরকোড় চকে ধানক্ষেত পরিস্কার করতে যায়। এরপর সকাল সাড়ে ১০টার দিকে হঠাৎ বজ্রপাত শুরু হলে বুলবুল বাড়িতে ফেরার জন্য রওনা দেন। এসময় রাস্তায় ওঠার আগেই বজ্রাঘাতে তিনি গুরুতর আহত হন। পরে স্থানীয়রা তাকে উদ্ধার করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে দিশেহারা হয়ে পড়েছেন নিহতের পরিবারটি।

নিহতের চাচাতো ভাই স্কুলশিক্ষক আসাদুজ্জামান বলেন, ‘সকালে আমার ভাই ধানক্ষেত পরিস্কার করতে গিয়েছিলেন। পরে বজ্রপাত শুরু হলে তিনি বাড়িতে ফেরার জন্য রওনা দেয়। এসময় বজ্রাঘাতে তিনি গুরুতর আহত হন। প্রায় এক ঘণ্টা পর খবর পেয়ে আমরা তাকে উদ্ধার করি। পরে হাসপাতালে নেয়া হলে কর্তব্যরত চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।’

নিহতের চাচাতো ভাই নাইকানীবাড়ী আলহাজ হায়দার হামিদ মডেল স্কুলের প্রধান শিক্ষক রফিকুল ইসলাম বলেন, ‘একমাত্র উপার্জনক্ষম ব্যক্তিকে হারিয়ে তার পরিবার দিশেহারা হয়ে পড়েছেন। তিনি কৃষি জমি আবাদ করে সংসার চালিয়ে আসছিলেন। এখন তার স্ত্রী ও দুই মেয়ে অসহায় হয়ে পড়লেন। তার মৃত্যুতে পরিবারে শোকের ছায়া নেমে এসেছে।’

 

এম.কন্ঠ/ ২২ জুন /এম.টি