ঢাকা ০৩:০৪ অপরাহ্ন, মঙ্গলবার, ১০ ডিসেম্বর ২০২৪, ২৬ অগ্রহায়ণ ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

টাঙ্গাইলে শহীদ মারুফের পরিবারের সাথে প্রশাসনের সাক্ষাৎ

নিজস্ব প্রতিবেদক :
প্রকাশ: ০৩:২৯:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৪

টাঙ্গাইলে পুলিশের গুলিতে নিহত মারুফ মিয়ার পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করে সমবেদনা প্রকাশ করেছে জেলা প্রশাসন। বুধবার সকালে জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলামের নেতৃত্বে শহরের সাবালিয়া স্টেশন রোড এলাকার মারুফের পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করেন।

এ সময় পুলিশ সুপার গোলাম সবুর পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শরফুদ্দীন, সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন শাওন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান-বিন-মুহাম্মদ আলী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী আব্দুল নুর তুষার, মো. আল আমিন, ইফফাত রাইসা নূহা প্রমুখ।

মারুফের পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার বিচার দাবি ও শহরের কুমুদিনী কলেজ গেট থেকে স্টেশন সড়কটি মারুফের নামে করার দাবি জানানো হয়।

জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম সমবেদনা প্রকাশ করে মারুফের মা বোনকে শান্তনা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এছাড়াও সহযোগিতার আশ্বাস দেন তারা।

প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট (সোমবার) বিকেলে শিক্ষার্থীদের মিছিল শহরের প্রধান সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় টাঙ্গাইল সদর থানা এলাকায় পুলিশের সাথে সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশ গুলি চালায়। এতে মারুফ নিহত হয়। নিহত মারুফ শহরের শাহীন স্কুলের দশম শ্রেণী ছাত্র। সে সাবালিয়া স্টেশন রোড এলাকার মজনু মিয়া ছেলে। পরদিন টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে নামাজে জানাযা শেষে মারুফের গ্রামের বাড়ি বাসাইল উপজেলার জশিহাটি গ্রামে কবর দেয়া হয়।

এম.কন্ঠ/ ১৪ অগাস্ট  /এম.টি

নিউজটি শেয়ার করুন

টাঙ্গাইলে শহীদ মারুফের পরিবারের সাথে প্রশাসনের সাক্ষাৎ

প্রকাশ: ০৩:২৯:০৫ অপরাহ্ন, বুধবার, ১৪ অগাস্ট ২০২৪

টাঙ্গাইলে পুলিশের গুলিতে নিহত মারুফ মিয়ার পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করে সমবেদনা প্রকাশ করেছে জেলা প্রশাসন। বুধবার সকালে জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলামের নেতৃত্বে শহরের সাবালিয়া স্টেশন রোড এলাকার মারুফের পরিবারের সাথে সাক্ষাৎ করেন।

এ সময় পুলিশ সুপার গোলাম সবুর পিপিএম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মো. শরফুদ্দীন, সেনাবাহিনীর ক্যাপ্টেন শাওন, সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা হাসান-বিন-মুহাম্মদ আলী, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনকারী আব্দুল নুর তুষার, মো. আল আমিন, ইফফাত রাইসা নূহা প্রমুখ।

মারুফের পরিবারের পক্ষ থেকে হত্যার বিচার দাবি ও শহরের কুমুদিনী কলেজ গেট থেকে স্টেশন সড়কটি মারুফের নামে করার দাবি জানানো হয়।

জেলা প্রশাসক মো. কায়ছারুল ইসলাম সমবেদনা প্রকাশ করে মারুফের মা বোনকে শান্তনা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এছাড়াও সহযোগিতার আশ্বাস দেন তারা।

প্রসঙ্গত, ৫ আগস্ট (সোমবার) বিকেলে শিক্ষার্থীদের মিছিল শহরের প্রধান সড়ক দিয়ে যাওয়ার সময় টাঙ্গাইল সদর থানা এলাকায় পুলিশের সাথে সংঘর্ষ হয়। এ সময় পুলিশ গুলি চালায়। এতে মারুফ নিহত হয়। নিহত মারুফ শহরের শাহীন স্কুলের দশম শ্রেণী ছাত্র। সে সাবালিয়া স্টেশন রোড এলাকার মজনু মিয়া ছেলে। পরদিন টাঙ্গাইল কেন্দ্রীয় ঈদগাঁ মাঠে নামাজে জানাযা শেষে মারুফের গ্রামের বাড়ি বাসাইল উপজেলার জশিহাটি গ্রামে কবর দেয়া হয়।

এম.কন্ঠ/ ১৪ অগাস্ট  /এম.টি