ঢাকা ১২:৫০ অপরাহ্ন, শুক্রবার, ১৭ অক্টোবর ২০২৫, ২ কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

গোপালপুরে দুই কলেজে পাশ করেনি কেউ

গোপালপুর প্রতিনিধি :
প্রকাশ: ০২:৩৩:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় দুই কলেজের ৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেনি কেউ। কলেজ দু’টির মধ্যে বিজনেস ম্যানেজমেন্ট (বিএম) পর্যায়ে উপজেলার একমাত্র কলেজ ‘নারুচী স্কুল এন্ড কলেজ’ থেকে ৭৯ ও ‘হাদিরা ভাদুরীর চর কলেজ’ থেকে ১২জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছিল। এ ছাড়াও উপজেলার অন্যান্য কলেজ গুলোতেও পাশের হারে বিপর্যয় নেমে এসেছে।

জানা যায়- কলেজ / স্কুল এন্ড কলেজ পর্যায়ে ৮ টি প্রতিষ্ঠানে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১০৮৬ জন। পাশ করেছে ৪৭২ জন। পাশের হার শতকরা ৪৩.৪৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ৩ জন।

আলিম পর্যায়ের ৭ টি প্রতিষ্ঠানে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২০৮ জন। পাশ করেছে ১৮০ জন। পাশের হার শতকরা ৮৬.৫৪। জিপিএ-৫ মাত্র ১ জন।

এইচএসসি (ভোকেশনাল) পর্যায়ে ৬ টি প্রতিষ্ঠানের মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৪৫৬ জন। পাশ করেছে ২০৭ জন। পাশের হার শতকরা ৪৫.৩৯। জিপিএ-৫ মাত্র ১ জন।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম জানান, শিক্ষার্থীরা মোবাইল আসক্ত ও বেপরোয়া। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী ক্লাশে উপস্থিত থাকে না। অভিভাবকরা তাদের নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ। শিক্ষকরা কিছু করতে চেয়েও নানা প্রতিকুলতায় পারে না । তবুও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।।

 

এম.কন্ঠ/ ১৬ অক্টোবর  /এম. টি

নিউজটি শেয়ার করুন

গোপালপুরে দুই কলেজে পাশ করেনি কেউ

প্রকাশ: ০২:৩৩:৫৬ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১৬ অক্টোবর ২০২৫

টাঙ্গাইলের গোপালপুরে এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষায় দুই কলেজের ৯১ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে পাশ করেনি কেউ। কলেজ দু’টির মধ্যে বিজনেস ম্যানেজমেন্ট (বিএম) পর্যায়ে উপজেলার একমাত্র কলেজ ‘নারুচী স্কুল এন্ড কলেজ’ থেকে ৭৯ ও ‘হাদিরা ভাদুরীর চর কলেজ’ থেকে ১২জন শিক্ষার্থী পরীক্ষা দিয়েছিল। এ ছাড়াও উপজেলার অন্যান্য কলেজ গুলোতেও পাশের হারে বিপর্যয় নেমে এসেছে।

জানা যায়- কলেজ / স্কুল এন্ড কলেজ পর্যায়ে ৮ টি প্রতিষ্ঠানে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ১০৮৬ জন। পাশ করেছে ৪৭২ জন। পাশের হার শতকরা ৪৩.৪৬। জিপিএ-৫ পেয়েছে মাত্র ৩ জন।

আলিম পর্যায়ের ৭ টি প্রতিষ্ঠানে মোট পরীক্ষার্থী ছিল ২০৮ জন। পাশ করেছে ১৮০ জন। পাশের হার শতকরা ৮৬.৫৪। জিপিএ-৫ মাত্র ১ জন।

এইচএসসি (ভোকেশনাল) পর্যায়ে ৬ টি প্রতিষ্ঠানের মোট পরীক্ষার্থী ছিল ৪৫৬ জন। পাশ করেছে ২০৭ জন। পাশের হার শতকরা ৪৫.৩৯। জিপিএ-৫ মাত্র ১ জন।

উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মো. নজরুল ইসলাম জানান, শিক্ষার্থীরা মোবাইল আসক্ত ও বেপরোয়া। বেশির ভাগ শিক্ষার্থী ক্লাশে উপস্থিত থাকে না। অভিভাবকরা তাদের নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ। শিক্ষকরা কিছু করতে চেয়েও নানা প্রতিকুলতায় পারে না । তবুও চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে।।

 

এম.কন্ঠ/ ১৬ অক্টোবর  /এম. টি