ঢাকা ০৯:১৩ অপরাহ্ন, শনিবার, ১৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪, ৩০ ভাদ্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ
সর্বশেষ
বাংলাদেশে আর ফ্যাসিবাদের জন্ম হবে না…আহমেদ আযম খান আ.লীগ রাতে কাল নাগিনী হয়ে ছোঁবল মারতো আবার দিনের আলোতে ওঝা হয়ে ঝাড়তো…আল্লামা মামুনুল হক টাঙ্গাইলে নবাগত জেলা প্রশাসক শরীফা হকের যোগদান টাঙ্গাইলে স্বেচ্ছাসেবক দলের বিক্ষোভ কালিহাতীতে রেল লাইনের পাশে অজ্ঞাত বৃদ্ধের লাশ উদ্ধার ঘাটাইলে কিশোরের রক্তাক্ত লাশ উদ্ধার বাতিঘর আদর্শ পাঠাগারে ‘একটা দেশ যেভাবে দাঁড়ায়’ বই নিয়ে পাঠচক্র আমরা এক ফ্যাসিস্টকে দেশ ছাড়া করেছি, অন্য ফ্যাসিস্টকে জায়গা ছেড়ে দেয়ার জন্য নয়..সারজিস আলম স্বৈরাচার শেখ হাসিনা পালালেও তার পেতাত্মারা আনাচে কানাচে ঘুরছে..তারেক রহমান টাঙ্গাইলে ইসলামী আন্দোলনের গণ-সমাবেশ

২৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ

টাঙ্গাইলে দালাল চক্রের খপ্পরে তিন চাকুরি প্রার্থী নিখোঁজ

নিজস্ব প্রতিবেদক :
প্রকাশ: ০১:০৭:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪

oppo_2

টাঙ্গাইলে দালাল চক্রের খপ্পরে পড়ে তিন চাকুরি প্রার্থী সাড়ে তিন মাস ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। রোববার টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তাদের ফেরত পাওয়ার দাবি করেছে ওই তিন চাকুরি প্রার্থীর পরিবার।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়- টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার মুশুদ্দি দক্ষিণ পাড়ার মো. তালেব আলীর ছেলে সেনা সদস্য মো. কনক(ব্যাচ নং-২২০৭৬২৮) ও তার বাবা মো. তালেব আলী, একই উপজেলার ইস্পিঞ্জারপুর গ্রামের মাখন মিয়ার ছেলে মো. আকরাম, একই উপজেলার বন্দ টাকুরিয়া গ্রামের মো. ছোহরাব আলীর ছেলে মো. আনোয়ার হোসেন এবং জামালপুর সদর উপজেলার কলাবাদা গ্রামের মো. আলালের ছেলে মো. জহুরুল পরস্পর যোগসাজসে সেনাবাহিনীতে চাকুরি দেওয়ার জন্য তিন জনের কাছ থেকে ২৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।

তারা হচ্ছেন- টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার রসুলপুর (গড়ানচালা) গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে আব্দুস সামাদ সজিবের (২০) কাছ থেকে আট লাখ, গোপালপুর উপজেলার মজিদপুর গ্রামের মো. নাছিম উদ্দিনের ছেলে মো. আতিক হাসানের (২০) কাছ থেকে আট লাখ এবং জামালপুর জেলা সদরের জোয়ানেরপাড়া এলাকার ঠান্ডা মিয়ার ছেলে মো. রাহাত হোসেন উজ্জলের (২০) কাছ থেকে ১১ লাখ টাকা।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, উল্লেখিত ব্যক্তিরা টাকা নিয়ে গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে সজিব, আতিক ও উজ্জলের চাকুরি হয়েছে বলে জানায় এবং তাদেরকে চাকুরির নিয়োগপত্র দেয়। অতপর কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে চাকুরিতে যোগদান করার জন্য তাদেরকে বিভিন্ন সময়ে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়। তারপর থেকে পরিবারের সদস্যরা তাদের সন্তানদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না। সেনা সদর দপ্তরে যোগাযোগ করা হলে সেনা আইনে মো. কনকের বিচার করা হয়। কিন্তু অন্যরা রেহাই পেয়ে যায় এবং তাদের সন্তানদের এখনও খুঁজে পাওয়া যায় নাই।

সংবাদ সম্মেলনে অবিলম্বে তাদের সন্তানদের নিখোঁজ অবস্থা থেকে ফিরিয়ে আনা ও প্রতারকদের দেওয়া ২৭ লাখ টাকা ফেরত পেতে সাংবাদিক সমাজ সহ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা চাওয়া হয়।

সংবাদ সম্মেলনে মঞ্জুরুল আলম, মো. নাছিম উদ্দিন, মো. আবুল কালাম সহ প্রতারণার শিকার নিখোঁজ তিন যুবকের পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। এ সময় বিভিন্ন প্রিণ্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

এম.কন্ঠ/ ২৬ মে /এম.টি

নিউজটি শেয়ার করুন

২৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়ার অভিযোগ

টাঙ্গাইলে দালাল চক্রের খপ্পরে তিন চাকুরি প্রার্থী নিখোঁজ

প্রকাশ: ০১:০৭:১৬ অপরাহ্ন, রবিবার, ২৬ মে ২০২৪

টাঙ্গাইলে দালাল চক্রের খপ্পরে পড়ে তিন চাকুরি প্রার্থী সাড়ে তিন মাস ধরে নিখোঁজ রয়েছেন। রোববার টাঙ্গাইল প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তাদের ফেরত পাওয়ার দাবি করেছে ওই তিন চাকুরি প্রার্থীর পরিবার।

সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে জানানো হয়- টাঙ্গাইলের ধনবাড়ী উপজেলার মুশুদ্দি দক্ষিণ পাড়ার মো. তালেব আলীর ছেলে সেনা সদস্য মো. কনক(ব্যাচ নং-২২০৭৬২৮) ও তার বাবা মো. তালেব আলী, একই উপজেলার ইস্পিঞ্জারপুর গ্রামের মাখন মিয়ার ছেলে মো. আকরাম, একই উপজেলার বন্দ টাকুরিয়া গ্রামের মো. ছোহরাব আলীর ছেলে মো. আনোয়ার হোসেন এবং জামালপুর সদর উপজেলার কলাবাদা গ্রামের মো. আলালের ছেলে মো. জহুরুল পরস্পর যোগসাজসে সেনাবাহিনীতে চাকুরি দেওয়ার জন্য তিন জনের কাছ থেকে ২৭ লাখ টাকা হাতিয়ে নেয়।

তারা হচ্ছেন- টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলার রসুলপুর (গড়ানচালা) গ্রামের আব্দুল আজিজের ছেলে আব্দুস সামাদ সজিবের (২০) কাছ থেকে আট লাখ, গোপালপুর উপজেলার মজিদপুর গ্রামের মো. নাছিম উদ্দিনের ছেলে মো. আতিক হাসানের (২০) কাছ থেকে আট লাখ এবং জামালপুর জেলা সদরের জোয়ানেরপাড়া এলাকার ঠান্ডা মিয়ার ছেলে মো. রাহাত হোসেন উজ্জলের (২০) কাছ থেকে ১১ লাখ টাকা।

সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, উল্লেখিত ব্যক্তিরা টাকা নিয়ে গত জানুয়ারি ও ফেব্রুয়ারি মাসে সজিব, আতিক ও উজ্জলের চাকুরি হয়েছে বলে জানায় এবং তাদেরকে চাকুরির নিয়োগপত্র দেয়। অতপর কুমিল্লা ক্যান্টনমেন্টে চাকুরিতে যোগদান করার জন্য তাদেরকে বিভিন্ন সময়ে বাড়ি থেকে ডেকে নেয়। তারপর থেকে পরিবারের সদস্যরা তাদের সন্তানদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারছেন না। সেনা সদর দপ্তরে যোগাযোগ করা হলে সেনা আইনে মো. কনকের বিচার করা হয়। কিন্তু অন্যরা রেহাই পেয়ে যায় এবং তাদের সন্তানদের এখনও খুঁজে পাওয়া যায় নাই।

সংবাদ সম্মেলনে অবিলম্বে তাদের সন্তানদের নিখোঁজ অবস্থা থেকে ফিরিয়ে আনা ও প্রতারকদের দেওয়া ২৭ লাখ টাকা ফেরত পেতে সাংবাদিক সমাজ সহ সংশ্লিষ্ট সকলের সহযোগিতা চাওয়া হয়।

সংবাদ সম্মেলনে মঞ্জুরুল আলম, মো. নাছিম উদ্দিন, মো. আবুল কালাম সহ প্রতারণার শিকার নিখোঁজ তিন যুবকের পরিবারের সদস্যরা অংশ নেন। এ সময় বিভিন্ন প্রিণ্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়ার প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।

এম.কন্ঠ/ ২৬ মে /এম.টি