ঢাকা ০৩:৫৩ অপরাহ্ন, রবিবার, ০৩ নভেম্বর ২০২৪, ১৯ কার্তিক ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

দেলদুয়ারে মাদক সেবনে বাঁধা দেয়ায় স্কুলের নৈশ প্রহরীকে মারধর, ভাঙচুর

দেলদুয়ার প্রতিনিধি :
প্রকাশ: ০১:১০:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে মাদক সেবনে বাঁধা দেয়ায় স্কুলের নৈশ প্রহরীকে মারধর ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার রাতে উপজেলার ফাজিলহাটি ইউনিয়নের জানমাহমুদাবাদ বিদ্যাধাম উচ্চ বিদ্যালয়ে ঘটেছে ঘটনাটি।

জানা যায়, জানমাহমুদাবাদ বিদ্যাধাম গ্রামের মৃত আমান উদ্দিনের ছেলে মো. ইউনুস মাহমুদ প্রায়ই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ঢুকে মাদক সেবন করে। ঘটনার রাতে সে আবার মাদক সেবনের উদ্দেশে বিদ্যালয় আঙ্গিণায় ঢুকলে নৈশ প্রহরী ইয়াছিন মিয়া তাকে বাঁধা দেন। ওই সময়ে সে চলে যায়।

রাত সাড়ে ৯টার দিকে নৈশ প্রহরী ইয়াছিন দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় বিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে গেলে উত্তর পাশের অফিস কক্ষে ভাংচুরের শব্দ পায়। দ্রুত অফিস কক্ষের সামনে মাদকাসক্ত ইউনুসকে দেখতে পেয়ে ঝাপটে ধরে ফেলেন। পরে ইউনুসের সহোধর ভাই ইউসুফ এগিয়ে এসে উভয়ে ইয়াছিনকে মারধর করে চলে যায়।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু বকর খান বলেন, ইউনুস একজন মাদকসেবী। অফিস কক্ষে রক্ষিত মাল্টিমিডিয়া ক্লাসের জন্য সরকারি বরাদ্দের আড়াই লাখ টাকার মালামাল ছিল। ওই মালামাল চুরির উদ্দেশে ইউনুছ জানালার কাঁচ ও ভেন্টিলেটর ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করে। এ ঘটনায় ইউনুস ও তার ভাই ইউসুফকে অভিযুক্ত করে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

 

এম.কন্ঠ/ ১০ অক্টোবর /এম.টি

নিউজটি শেয়ার করুন

দেলদুয়ারে মাদক সেবনে বাঁধা দেয়ায় স্কুলের নৈশ প্রহরীকে মারধর, ভাঙচুর

প্রকাশ: ০১:১০:৩২ অপরাহ্ন, বৃহস্পতিবার, ১০ অক্টোবর ২০২৪

টাঙ্গাইলের দেলদুয়ারে মাদক সেবনে বাঁধা দেয়ায় স্কুলের নৈশ প্রহরীকে মারধর ও ভাঙচুরের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার রাতে উপজেলার ফাজিলহাটি ইউনিয়নের জানমাহমুদাবাদ বিদ্যাধাম উচ্চ বিদ্যালয়ে ঘটেছে ঘটনাটি।

জানা যায়, জানমাহমুদাবাদ বিদ্যাধাম গ্রামের মৃত আমান উদ্দিনের ছেলে মো. ইউনুস মাহমুদ প্রায়ই বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে ঢুকে মাদক সেবন করে। ঘটনার রাতে সে আবার মাদক সেবনের উদ্দেশে বিদ্যালয় আঙ্গিণায় ঢুকলে নৈশ প্রহরী ইয়াছিন মিয়া তাকে বাঁধা দেন। ওই সময়ে সে চলে যায়।

রাত সাড়ে ৯টার দিকে নৈশ প্রহরী ইয়াছিন দায়িত্ব পালনরত অবস্থায় বিদ্যালয়ের দক্ষিণ পাশে গেলে উত্তর পাশের অফিস কক্ষে ভাংচুরের শব্দ পায়। দ্রুত অফিস কক্ষের সামনে মাদকাসক্ত ইউনুসকে দেখতে পেয়ে ঝাপটে ধরে ফেলেন। পরে ইউনুসের সহোধর ভাই ইউসুফ এগিয়ে এসে উভয়ে ইয়াছিনকে মারধর করে চলে যায়।

বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আবু বকর খান বলেন, ইউনুস একজন মাদকসেবী। অফিস কক্ষে রক্ষিত মাল্টিমিডিয়া ক্লাসের জন্য সরকারি বরাদ্দের আড়াই লাখ টাকার মালামাল ছিল। ওই মালামাল চুরির উদ্দেশে ইউনুছ জানালার কাঁচ ও ভেন্টিলেটর ভেঙ্গে ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করে। এ ঘটনায় ইউনুস ও তার ভাই ইউসুফকে অভিযুক্ত করে থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।

 

এম.কন্ঠ/ ১০ অক্টোবর /এম.টি